সল্যুশন জানার আগে হেয়ার ড্যামেজের বিভিন্ন ধরন সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক-
পার্মানেন্ট হেয়ার স্ট্রেইটনিং, রিবন্ডিং, পার্মিং এগুলো চুলের অভ্যন্তরীণ গঠন ও টেক্সচারকে পরিবর্তন করে দেয়। এই কেমিক্যাল ট্রিটমেন্টের পরে সঠিকভাবে চুলের যত্ন না নিলে হেয়ার ব্রেকেজ বা আগা ফাটার মতো সমস্যা হতে পারে।
অনেক সময় হেয়ার কালারে হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড (ব্লিচিং এজেন্ট) ও অ্যামোনিয়া থাকে, যা হেয়ার কিউটিকলগুলো ওপেন করে দেয়। এর ফলে হেয়ার স্ট্রাকচারে বিরূপ প্রভাব পড়ে। বার বার যখন এই ধরনের এজেন্ট আপনার চুলে ব্যবহার করা হচ্ছে, তখন চুল খুব স্বাভাবিকভাবেই দুর্বল ও ভঙ্গুর হয়ে যায়।
কালার বা কোনো কেমিক্যাল ট্রিটমেন্ট না করলেচুল অনেক সময় রাফ হয়ে যায়। হাইড্রেশনের অভাবে, সঠিক পদ্ধতিতে চুলের যত্ন না নিলে, সূর্যরশ্মির কারণে, কন্ডিশনিং না করার জন্য- এমন বিভিন্ন কারণেই কিন্তু হেয়ার ড্যামেজ হতে পারে। ফ্রিজিনেস, ড্রাইনেস, ব্রেকেজ এগুলো সবই ড্যামেজড হেয়ারের লক্ষণ।
এছাড়াও হিট স্টাইলিং টুলস রেগুলার ইউজ করা, ওয়েদার চেঞ্জ, হার্শ ইনগ্রেডিয়েন্টযুক্ত প্রোডাক্টের ব্যবহার, পুষ্টির অভাব এমন নানা কারণেই চুল ড্যামেজ হয়ে যেতে পারে।
সব মেয়েদের জীবনে বিয়ের দিনটা স্পেশাল! কিন্তু বিয়ের দিনে দেখতে কেমন লাগবে তা নিয়ে কিন্তু প্রতিটি কনের মনে একবার হলেও শঙ্কা জাগে। যান্ত্রিক শহরে ব্যস্ততা কাটিয়ে বিয়ের আগে এখন আর ঘটা করে পার্লারে যাওয়ার সময় হয়ে ওঠে না। আর সময় হয়ে উঠলেও তার পিছনে ব্যয় করতে হয় মোটা অংকের টাকা যা অনেকের পক্ষে বহন করা সম্ভব না। তাই ঘরোয়া কিছু টিপস জানলে মন্দ হয় না! বিয়ের আর কয়দিন বাকি! এই সময়ে ঝটপট কীভাবে নিজেকে প্রস্তুত করবেন, সেটা জেনে নিন আজকের ফিচারে।
View More