যে কোনো লিপস্টিক কেনার আগে আমি কয়েকটি বিষয়ের প্রতি আগে খেয়াল রাখি। এরপরই সেগুলোর রিভিউ শেয়ার করি। যেমন-
এই সবগুলো পয়েন্ট মাথায় রেখেই আমি নিরভানা কালার ব্র্যান্ডের নতুন বুলেট লিপস্টিকগুলো ট্রাই করেছিলাম। এর আগেও এই ব্র্যান্ডের লিকুইড লিপস্টিকগুলো আমি ইউজ করেছি। তাই ভরসা ছিল এবারেরগুলোও ভালো হবে। নতুন এই লিপস্টিকগুলো বাংলাদেশি স্কিন টোনের সাথে ম্যাচ করে তৈরি করা হয়েছে। সত্যি বলতে আমি তো খুবই স্যাটিসফাইড! তাই ভাবলাম আপনাদের সাথেও শেয়ার করি। আজ নতুন এই ৬টি বুলেট লিপস্টিক সম্পর্কে জানাবো আপনাদের।
নামের সাথে কিন্তু লিপস্টিকের কালারের বেশ মিল আছে। বেরি কালারটা যেমন, লিপস্টিকের কালারটাও ঠিক তেমনই। যারা একটু ডিপ কালার পছন্দ করেন তাদের জন্য Berry Lips শেইডটি একদম পারফেক্ট। এই শেইডটি হাইলি পিগমেন্টেড, স্মুথলি ঠোঁটে বসে যায় এবং ঠোঁটে মোটেও হেভি ফিল দেয় না। এর নন স্টিকি টেক্সচার ঠোঁটে দেয় ভেলভেটি, স্মুথ ও ইভেন ফিনিশ।
রেড কালার কিন্তু এশিয়ান স্কিন টোনে বেশ সুন্দর মানিয়ে যায়। যারা রেড কালারের লিপস্টিক ভালোবাসেন, তাদের জন্য Bride Red শেইডটি একদম পারফেক্ট। এই শেইডের সাথে অন্য একটি শেইড মিলিয়ে অম্ব্রে ইফেক্ট তৈরি করতে পারেন। পার্টি লুকের সাথে এই ইফেক্ট বেশ মানিয়ে যায়। এটি অ্যাপ্লাইয়ে ব্রাইট ও ভাইব্রেন্ট লুক পাবেন নিমিষেই।
যারা একটু ন্যুড কালার পছন্দ করেন তাদের জন্য বেস্ট শেইড হতে পারে Honey Crush। এর নন স্টিকি টেক্সচার দেয় স্মুথ ফিনিশ। অফিসে ন্যাচারাল লাইট মেকআপের সাথে বেশ সুন্দরভাবে এই শেইডটি মানিয়ে যায়। মিডিয়াম স্কিন টোনেও এটি স্যুট করে। টিনেজাররা চাইলেও শেইডটি ইউজ করতে পারেন।
প্রোগ্রামে অ্যাটেন্ড করার জন্য খুব সুন্দর করে মেকআপ করেছেন। কিন্তু লাইট পড়লেই ফেইস দেখতে অতিরিক্ত হাইলাইটেড লাগছে। ফেইসের হাইলাইটিং পয়েন্টগুলোতে অতিরিক্ত হাইলাইটার ইউজ করলে এ প্রবলেম হতে পারে। তাই গ্লোয়ি ও ড্রামাটিক লুক ক্রিয়েট করার জন্য পারফেক্ট ওয়েতে হাইলাইটার অ্যাপ্লাই করা জরুরি। আজ জানাবো হাইলাইটার অ্যাপ্লাই করার সঠিক নিয়ম সম্পর্কে।
View More